Skip to main content

কিভাবে ওয়েবসাইট থেকে আয় করা যায়?

  • ওয়েবসাইট কি?

  • ওয়েবসাইট কেন করবেন?

  • ওয়েবসাইট কিভাবে করবেন?

  • ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আয় করবেন?

আমরা সব সময়ই বলি, অনলাইনে আয়ের দুটি রাস্তা। এক, চাকরি করা এবং দুই, ব্যাবসা করা। আমাদের বাস্তব জীবনের মত অনলাইনেও আমরা চাকরি এবং ব্যবসা দুটোই করতে পারি। আর আজকে আপনাদের সাথে কথা বলব অনলাইনের একটি স্থায়ী ইনভেস্ট সম্পর্কে যেটা আপনি একবার করলে সারাজীবন বসে বসেই খেতে পারবেন। হ্যা, এমন একটি ইনভেস্ট হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট। একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্রে। তাহলে চলুন দেখি কিভাবে?  

আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার কারন কি?

একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে আপনার যে কোন প্রতিষ্ঠানের অনলাইন পরিচয়। যে কোন কোম্পানি, স্কুল, কলেজ ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নামে ওয়েবসাইট করে থাকে যাতে করে ইন্টারনেটে তাদের সম্পর্কে জানা যায় এবং তাদের বিভিন্ন সেবা বা সার্ভিস সম্পর্কে মানুষ যেন সহজেই জানতে পারে। এই জাতীয় ওয়েবসাইট গুলো হচ্ছে মূলত প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট।   কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটের বাইরেও কিন্তু রয়েছে আরও প্রচুর ওয়েবসাইট যেগুলো হচ্ছে ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক। এই ধরণের ওয়েবসাইট গুলোতে সাধারণত বিভিন্ন টিপস, ট্রিক, আইডিয়া, বিনোদন, খবর ইত্যাদি বিষয় দেয়া হয়ে থাকে। এই গুলোকে আপনি অ-প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ও বলতে পারেন। এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলো করা হয় সাধারণত সখের বসে অথবা, লং টাইম ব্যাবসা করার জন্য।   যেমন ধরুন, বাংলা ভাষায় বর্তমানে সবচেয়ে বড় টেকনোলোজি সাইট কোনটি? অবশ্যই, টেকটিউনস। এটা কিন্তু কোন প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট নয়, এটা হচ্ছে টেকনোলজি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট বা ব্লগ যেখানে বিভিন্ন মানুষ বা লেখকেরা টেকনোলজি বিষয়ে তাদের বিভিন্ন জ্ঞান শেয়ার করে। এতে করে প্রতিদিন হাজার হাজার লোক টেকটিউনে প্রবেশ করে বিভিন্ন বিষয় শেখার জন্য। তাহলে টেকটিউন হচ্ছে একটি নন-প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট।   ঠিক একই ভাবে আপনিও যদি এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠা করে সঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপানার বাকী জীবন এই ওয়েবসাইট দিয়েই চালিয়ে দিতে পারবেন যদি আপনি বুদ্ধিমান হন।  

ওয়েবসাইট/ব্লগ থেকে কিভাবে আয় করবেন?

শুরুতেই বলে নেই, নতুনদের মাঝে ওয়েবসাইট বা ব্লগ নিয়ে বেশ ভাল কনফিউশন দেখা যায়। আসলে ব্লগ হচ্ছে এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে নিয়মিত বিভিন্ন বিষয়ে লিখালিখি করা হয়। সেটা হতে পারে যে কোন বিষয়। আর ওয়েবসাইট হচ্ছে এক ধরনের সাইট যেখানে সাধারণত তেমন কোন চেঞ্জ হয় না, বা যেখানে লিখালিখির ব্যাপার থাকে না। আপনি ওয়েবসাইট বা ব্লগ যেটাই করুন না কেন সেখান থেকে অবশ্যই আয় সম্ভব। চলুন সামনের দিকে এগুনো যাক।  

ওয়েবসাইট/ব্লগ থেকে আয় করার পদ্ধতি:

1.advertisement( বিজ্ঞাপন থেকে আয়): আপনার ওয়েবসাইটে যদি বেশ ভাল ট্রাফিক (ট্রাফিক হচ্ছে ভিজিটর বা মানুষ যারা আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে) থাকে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য কোম্পানীর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে সেখান থেকে আয় করতে পারেন। যেমন- আমরা প্রায় সময়ই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকলে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন পন্যের বিজ্ঞাপন দেখে থাকি। এই জাতীয় বিজ্ঞাপন গুলো ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করানোর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন। আপনার ওয়েবসাইটে যে কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করাবেন সেই কোম্পানী আপনাকে একটি নির্দিষ্ট মূল্য পে করবে তাদের বিজ্ঞাপন আপনার ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করানোর জন্য। তাহলে এবার বলতে পারেন, এই সকল কোম্পানির বিজ্ঞাপন পাব কোথায়? এই ধরনের বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য অনলাইনে অনেক জনপ্রিয় সাইট আছে (যেমন- গুগল অ্যাডসেন্স)। এই সকল সাইট থেকে কিভাবে অ্যাড নিবেন এবং কিভাবে আয় হবে সেটা নিয়ে ইনশাআল্লাহ পরবর্তীতে বিস্তারিত আলচনা করা হবে। এখন শুধুওয়েবসাইট থেকে আয় করার কিছু প্রসেস সম্পর্কে জানি ।  
  1. sell (বিক্রি করে আয়): আপনার ওয়েবসাইট যদি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং প্রতিদিন বেশ ভাল ট্রাফিক থাকে তাহলে আপনি আপনার নিজের তৈরি করা কোন পন্যের বিজ্ঞাপন সেখানে দিতে পারেন এবং সেখান থেকে আপনি আপনার পন্যের জন্য বেশ ভাল সেল পেতে পারেন। তবে এটা শুধুমাত্র, যদি আপনার তৈরি করা কোন প্রোডাক্ট থাকে তাহলেই সম্ভব। আপনার যদি বিক্রি করার মত কোন পণ্য না থাকে তাহলে এই ক্ষেত্রে সম্ভব নয়।
  3. affliate marketing(অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়): অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে অনেকটা সেলসম্যান এর মত। এখানে, আপনাকে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে দিতে হবে এবং প্রতিবার যখন আপনি অন্য কোম্পানির কোন পণ্য আপনার নিজের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন তখন আপনাকে সেই বিক্রয়কৃত অর্থ থেকে কমিশন দেয়া হবে। আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে এই জাতীয় মার্কেটিং করতে পারেন। নিজের সাইট বা ব্লগ করে আমাদের দেশে অনেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন। কাজেই আপনিও এই জাতীয় কাজ করে আয় করতে পারেন।  
  1. email collection(ইমেইল সংগ্রহ): আমরা সবাই মোটামুটি কম বেশি নেট থেকে বই, গান, ভিডিও ইত্যাদি ডাউনলোড করে থাকি। তবে, মাঝে মাঝে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে বই বা মুভি ডাউনলোড করতে গেলে আমরা দেখে থাকি আমাদের ইমেইল অ্যাড্রেস দিতে বলে। আমরা ইমেইল অ্যাড্রেস দিলে তারপর আমাদেরকে সেটা ডাউনলোড করতে দেয়। কিন্তু কেন এমনটা হয়, কেন ইমেইল এর ঠিকানা চায় ওই ডাউনলোড সাইট গুলো? এটা হচ্ছে এই জন্য যে, আপনি গান ডাউনলোড করার সময় আপনার যে ইমেইল এড্রেসটি দিবেন সেটি ওই ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ সংরক্ষন করে রাখবে। এই ভাবে যতজন ওই গানটি ডাউনলোড করতে তত জনের ইমেইল অ্যাড্রেস তার কাছে থাকবে।
  এই ভাবে ধরলাম, ১০০০ জনের ইমেইল ওই ওয়েবসাইটের মালিকের কাছে জমা হল। এবার তিনি ওই ১০০০ ইমেইল অ্যাড্রেস বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটারদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। কারন, অধিকাংশ ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য অ্যাক্টিভ ইমেইল অ্যাড্রেস এর তালিকা প্রয়োজন পরে। এই জন্য বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটাররা ইমেইল অ্যাড্রেস কিনে নেয় নিজেদের মার্কেটিং করার জন্য। আর আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং আপনি এইভাবে ইমেইল অ্যাড্রেস সংগ্রহ করতে পারেন, তাহলে আপনিও এই ইমেইল অ্যাড্রেস গুলো বিক্রি করে আয় করতে পারেন।     আসল ব্যাপার, ওয়েবসাইটে যদি ট্রাফিক বা ভিজিটর না থাকে তাহলে কোন লাভই নেই। কারন, যে সাইটের ভিজিটর নেই সেই সাইটে কেউই টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন দিবে না। আর তাই যে কোন ওয়েবসাইট আপনার আয়ের উৎস তখনই হবে যখন আপনার সাইটটি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে এবং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ লোক আপনার সাইট ভিজিট করবে। কিন্তু এই পর্যায়ে একটি ওয়েবসাইটকে নিয়ে আসার জন্য প্রয়োজন প্রচুর পরিশ্রম আর ধৈর্য্য।

ভেবে দেখুন? কোনটা করবেন? ওয়েবসাইট নাকি ব্লগ?

অনেকেই কনফিউশনে থাকেন যে ওয়েবসাইট করবেন নাকি ব্লগ করবেন। কিন্তু এমনটার কারন হচ্ছে এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য না বোঝা। আসলে ব্লগ আর ওয়েবসাইটের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই। ব্লগ হচ্ছে এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে বিভিন্ন লেখক তার লিখা পাবলিশ করতে পারে। আর সকল ব্লগকেই এক একটি ওয়েবসাইট বলা চলে। তাই যেহেতু পার্সোনাল বিজনেস বা বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা হচ্ছে আমাদের ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য তাই আমার মতে ব্লগ সাইট বানানোই উত্তম কারন, এখানে আপনি নিয়মিত লিখতে পারবেন এবং নতুন নতুন লিখা পড়ার জন্য নিয়মিত বিভিন্ন ভিজিটর পেতে থাকবেন। আর তাছাড়া, ব্লগিং হচ্ছে বর্তমান সময়ের প্রচুর জনপ্রিয় প্রেক্ষাপট। এর মাধ্যমে বিভিন্ন লেখক তার লিখা গোটা বিশ্বের কাছে ছড়িয়ে দিতে পারে। তবে, এর অপব্যবহার কারই কাম্য নয়।  

কোন বিষয়ে ওয়েবসাইট/ব্লগ তৈরি করবেন?

আসলে প্রথম অবস্থায় সবচাইতে বড় যে সমস্যাটি হয় সেটি হচ্ছে, কোন বিষয়ে ব্লগ করবেন সেটাই খুজে না পাওয়া? এটার মূল কারন হচ্ছে তাড়াহুড়া করা। আমরা যখন কোন উৎসাহমূলক লিখা পড়ি বা কারন সফলতার গল্প শুনি তখনই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি আমিও তেমন হব, এর জন্য যত পরিশ্রম করতে হয় করব। হ্যা, এমন ভাবাই শ্রেয়। কিন্তু আমাদের প্রধান সমস্যা হচ্ছে আমরা ধৈর্য্য ধরার চেস্টা করতে পারি না, আমাদের সব কিছু ইন্সট্যান্ট বা তৎক্ষণাৎ দরকার। আর এই জন্য শেষ পর্যন্ত আমাদের তেমন কিছুই হয় না। আর তাই যেহেতু আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট একদিন বা দুইদিনের জন্য নয়, যেহেতু এটা সারা জীবনের জন্য তাই হুট করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবেন না যে আপনি কোন বিষয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। ভাবুন, দেখুন, শুনুন, বুঝুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন আপনি কি করবেন এবং কেন করবেন এবং কিভাবে করবেন?  

ওয়েবসাইট/ব্লগ নির্বাচন করার ক্ষেত্রে কিছু টিপসঃ

ব্লগ বা সাইটের বিষয় নির্বাচন করার ক্ষেত্রে নিচের টিপস গুলো আপনাকে হেল্প করতে পারে-
  1. আপনি ভাল জানেন এবং আপনার ইন্টারেস্ট আছে এমন যে কোন বিষয়েই আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। আপনি যেটাই জানুন না কেন সেটা নিয়েই শুরু করে দিতে পারেন লিখালিখি। শেয়ার করুন আপনার নিজের জ্ঞান। সেটা কোন বিষয় সেটা কোন ব্যাপার না, কোয়ালিটি থাকলে সব বিষয়েই সাইট করা যায়। এমন অনেকেই আছেন যারা তাদের সখের অনেক কিছু নিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করেও সেখান থেকে প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করছেন।
  2. আপনি আপনার পড়াশুনার বিষয়টিকে ওয়েবসাইট বানানোর কাজে লাগাতে পারেন। যেমন ধরুন, আপনি একজন বিজনেস ম্যানেজম্যান্ট এর ছাত্র। তাহলে আপনি চাইলে বিজনেস সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে নিয়মিত লেখালেখির অভ্যাস করতে পারেন। আপনার সাইটে প্রতিদিন, সম্ভব না হলে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি করে পোস্ট লিখুন। চেস্টা করুন যেটা সেটা ইন্টারেস্টিং হয় এবং মানুষ বা ভিজিটর যাতে সেটা পড়ে নতুন কিছু জানতে পারে। এই ভাবে লিখতে থাকলে দেখবেন একসময় আপনি পার্মানেন্ট ভিজিটর পেয়ে যাবে যারা আপনার সাইট নিয়মিত ভিজিট করবে।
  3. তবে এই ক্ষেত্রে, কখনো হেজিটেশনে ভুগবেন না যে কি লিখব, কেমন হবে, কেউ পছন্দ করবে কিনা? আপনি সেটাই লিখবেন যেটা আপনি জানেন। লিখতে লিখতেই এক সময় আপনি আপনার ব্লগকে জনপ্রিয় করে তুলতে পারবেন। আপনি যত লিখবেন আপনার লিখা তত আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে থাকবে। একবার ব্লগ জনপ্রিয় হয়ে উঠলে সেখানে আপনি অন্যান্য লেখকদের ও আমন্ত্রণ করতে পারেন আপনার ব্লগ লিখার জন্য। এবং অন্যান্য ব্লগাররাও যদি আপনার ব্লগে লিখা শুরু করে দেয় তাহলেই তো কেল্লাফতে ! এরপর আপানাকে আর আশা করি পেছনে ফিরতে হবে না।
এই ভাবে যদি একটি সাইট কে দাড় করিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে এখানে বিজ্ঞাপন সহ উপরোল্লেখিত উপায় সমূহ অবলম্বন করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে পার্মানেন্ট আয়ের উৎস হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন।  

ওয়েবসাইট তৈরি/রান করাতে কত সময় লাগবে?

আসলে এর কোন সঠিক উত্তর নেই। তবে এটা বলা যায় আপনি যদি বেশ কঠিন পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে ৬-৭ মাসের মধ্যে আপনার সাইটটিকে একটি অবস্থানে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। তবে এর থেকে কম সময়েও অনেকে নিজের সাইটকে ভাল পর্যায়ে নিয়ে আসতে পেরেছেন। আবার অনেকে আছে ২ বছরের মধ্যেও সাইটের কোন উন্নয়ন করতে পারে না। তাই সম্পূর্ণ ব্যাপারটা আপনার উপর নির্ভরশীল। যদি সঠিক উপায় পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটই হতে পারে আপনার জীবনের স্থায়ী income source।

এবার কি করবেন?

আশা করি একটি ওয়েবসাইট থাকার গুরুত্ব কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন। যাই হোক এবার সিদ্ধান্ত আপনার হাতে। আজ এই পর্যন্তই। আগামী পর্বে ইনশাআল্লাহ একটি ওয়েবসাইট করতে কি কি লাগবে এবং কিভাবে করলে আপনার ওয়েবসাইটটি দ্রুত সফলতার দিকে এগুবে সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলচনা করব। পরের পর্বটি পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে! ভাল থাকবেন সবাই।(ধন্যবাদ) আল্লাহ হাফিজ। continue update

Comments

Popular posts from this blog

অষ্টম শ্রেনী বিজ্ঞান (সৃজনশীল প্রশ্ন)

১ম অধ্যায়                   প্রানীজগতের শ্রেনীবিন্যাস ১ . ক . শ্রেনীবিন্যাস কি ? খ . বৈজ্ঞানকি সাম বলতে কি বুঝায় ? গ . P প্রানীটি কোন শ্রেণরি প্রানী ব্যাথ্যা কর । ঘ . প্রানী দুইটি ভিন্ন শ্রেনীতে থাকার কারন বিশ্লেষন কর । ২ . রাহাতের গায়ে মশায় কামড় দেয়া মাত্র সে এটিকে হাত চাপা দিয়ে ধরে ফেলল । একটি ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে সে এর উপাঙ্গ , চক্ষু ও দেহাবরন পর্যবেক্ষন করল । পরবর্তীতে সে তার পাঠ্যপুস্তকের জ্ঞানের আলোকে এটিকে শ্রেনীগত অব্স্থান বোঝার চেষ্টা করল । ক . ফিতাকৃর্মি কোন পর্বের প্রানী ? খ . মানব দেহে নটোকর্ডের অব্স্থান ব্যাথ্যা কর । গ . রাহাতের পর্যবেক্ষনের আলোকে প্রানীটিরি শ্রেনীগতৱ অবস্থান ব্যাখ্যা কর । ঘ . প্রানীটির শ্রেনীগত অবস্থান জানা রাহাতের জন্য প্রয়োজন কেন ? বিশ্লেষন কর ? ২য় অধ্যায় জীবের বৃদ্ধি ও বংশগতি ১ . ফরাবি স্যার বিজ্ঞান ক্লাসে কোষ বিভাজন নিয়ে আলোচনা করেছিলেন । তিনি বললেন কোষ বিভাজনের একটি ধাপে নিউক্লিয়াসে অবস্খিত সুতার মতো অংশের সেন্টোমিয়ার দুইভাগ হয়ে যায় । ফলে বিভাজিত কোষে এর অসংখ্য...

Computer keyboard

press and hold the Ctrl key, and then press the S key too. You can also find the shortcut keys to their most popular program by looking for underlined letters in their menus. For example, the image to the right has an underline on the "F" in File, which means you can press the Alt key and then the "F" key to access the File menu. Some programs require the user to press and hold Alt to see the underlined characters. In the same image above, you can see that some of the common features, such as Open (Ctrl+O) and Save (Ctrl+S), have shortcut keys assigned to them. As you begin to memorize shortcut keys, you'll notice that many applications share the same shortcut keys. We have a list of the most commonly shared ones in the basic PC shortcut keys section. There are a variety of third party keyboard apps for Android that have all sorts of features. If you want to get your text on for real, then let’s check out the best Android keyboards right...